যেভাবে হবে আপনার ফেইসবুক পেজটি "ভেরিফাইড "
ভেরিফিকেসনের ক্ষেত্রে যেসব পেইজের কাটাগরীতে হয়তো একটু সুবিধা পেতে পারেন তা হলো : যদি আপনার পেইজ হয় কোনো মানুষের পেইজ যেমন public Figure,Actor,Actress ইত্যাদি এবং আপনার পেইজ এ আপনাকে নিয়ে সে ধরনের পোস্ট ও থাকতে হবে,এরপরে আরেকটি কাটাগরী হয়তো খুব সহজে ভেরিফাই হতে পারে।আর সেটা হলো ওয়েবসাইট কাটাগরী। এছাড়াও অন্যান্য কাটাগরিও আছে,তবে আপনাকে বিশেষ কেউ হতে হবে,যেখানে আপনার বেপারে লেজিটিমেট তথ্য পাওয়া যাবে।মানে একজন সেলিব্রিটি ,রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা পাবলিক figure বা আলোচিত কোনো প্রতিষ্ঠান। আপনার পেইজটির বয়স কতো সেটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বেপার। যদি মাসখানেক আগে খুলে থাকেন তাহলে হয়তো ভেরিফাই হতে অনেক সময় লাগতে পারে।তবে আমার এক পরিচিত ব্যক্তি যিনি ইংল্যান্ড এ একজন রাজনীতিবিদ ও পার্লামেন্টের সদস্য,তিনি তার পেইজ খুলার চার দিনের মধ্যেই ভেরিফিকেসন পেয়েছিলেন।সে সময় উনার ফ্যান সংক্ষা ছিল ২০০++আর এখনো তার ফ্যান সংক্ষা বেশী হলে ১৫০০।তাই বলা যায় ফেইসবুক পেইজ ভেরিফিকেসনে কতো ফ্যান আছে সেটা কোনো বেপার না,কিন্তু আপনি আসলেই সেই ভেরিফাইড স্টাটাস পাবার লেজিটিমেট রাখেন কিনা ফেইসবুক এর কাছে সেটাই দেখার বিষয়। আপনি যদি আপনার পেইজ এর কন্টেন্ট,আউটলুক ,about ঠিকমতো তথ্য,ঠিকানা ফোন এসব দিয়ে গুছিয়ে রাখতে পারেন তাহলে ফেইসবুক অফিস আপনাকে ভেরিফাই করার জন্য লিংক পাঠাতে পারে। মনে রাখবেন পেইজ এর তথ্যগুলো নির্ভুল হতে হবে,আর সত্যিকারের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিত্ব হতে হবে,পেপার কাটিং টাইপ এর নিউসগুলো বেশ কাজ দিতে পারে।
তবে ভেরিফাইড পেইজ এর রিচেবিলিটি সাধারণ পেইজ থেকে খুব একটা যে বেশি তা বলা যায়না।আমার মতে ইটা কোনো বেপারই না,ভেরিফাইড হওয়াটাও আমার মতে মস্ত কোনো বেপার না,আপনার ফেইসবুক পেইজ দিয়ে যদি সবার মন কাড়তে পারেন তাহলে হাজারটা ভেরিফাই পেইজ এর চাইতেও ভালো পেইজ যেখানে ফ্যানরা নিজ থেকে আসবে আর এনগেজ থাকবে পেইজ এর কন্টেন্টের সাথে।আর সেটা আপনিই জানেন কিভাবে করবেন।
Comments
Post a Comment