Posts

Showing posts from 2016

ইউটিউবেই তাঁরা কোটিপতি

Image
ইউটিউবেই তাঁরা কোটিপতি Lik    বছর পাঁচেক আগে ইউটিউবে নিজ অ্যাকাউন্টে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন মার্কিন নাগরিক রোমান অ্যাটউড। তিন মিনিটের সে ভিডিওর নাম দিয়েছিলেন ‘এপিক কুলার প্র্যাঙ্ক’। রাস্তা দিয়ে কেউ হয়তো হেঁটে যাচ্ছে, এক বন্ধুর সাহায্যে বড়সড় এক খালি পাত্র নিয়ে তাদের দিকে ধেয়ে যান রোমান। ভাবখানা এমন যেন সে পথিকের মাথায় বরফশীতল পানি ঢেলে দেবেন। আদতে দেখা গেল সে পাত্র খালি, আর ব্যাপারটা শুধুই মজা করার জন্য করা হয়েছে। অদ্ভুত সে কাণ্ডে বেশির ভাগ পথযাত্রী মজা পান, কেউ কেউ বিরক্ত হন। রোমানের আরেক বন্ধু পুরোটা সময় ক্যামেরার পেছনে থেকে ভিডিও করেন। সে ভিডিওই হয়ে গেল এপিক কুলার প্র্যাঙ্ক। গতকাল রোববার বিকেল পর্যন্ত ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৬২ লাখ ৯৫ হাজার। রোমান অ্যাটউডের নিজ নামের সে চ্যানেলে এমন আরও ১৩১টি ভিডিও আছে। ‘রোমান অ্যাটউড ভ্লগস’ নামে আরেকটি ইউটিউব চ্যানেল আছে তাঁর। সেখানে আছে প্রায় ১ হাজার ১০৫টি ভিডিও। এই ভিডিওগুলোই তাঁর আয়ের উৎস। পরিমাণটা কত? ২০১৬ সালের জুন মাস পর্যন্ত এক বছরে তাঁর আয় প্রায় ৮০ লাখ ডলার। মার্কিন সাময়িকী  ফোর্বস -এর সর্বোচ্চ আয় করা ইউটিউবারদের তালিকায় তাঁর

ভাটির পুরুষ-কথা

Image
২০০৫ সালের ৮ জুলাই। দিরাই বাজার থেকে ভাড়া করে নেওয়া নাইয়রি নৌকাটি নিয়ে চলে আসি উজানধল গ্রামে। শাহ আবদুল করিমের বাড়িতে ঢুকেই মন খারাপ। আবদুল করিমের শরীর খারাপ যাচ্ছে কিছুদিন ধরে। একদম হাঁটাচলা করতে পারছেন না, কারও সঙ্গে কথাও বলছেন না। শাহ আবদুল করিমের স্ত্রী ‘সরলা’কে নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। ৪০ বছরের দাম্পত্য জীবন ছিল করিমের সঙ্গে তাঁর। শাহ করিম সরলাকে নিয়ে লিখেছেন অনেকগুলো গানও। নিজের বসতভিটায় তাঁর জন্য বানিয়েছেন ‘শাহ করিম জাহানের সরলামহল’ কবরখানি। ২০০৩ থেকে ২০০৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর তাঁর মৃত্যুদিন পর্যন্ত নানাভাবে তাঁর কাছাকাছি থেকেও এই ‘সরলা’ আমার কাছে এক রহস্যময়ী নারী হিসেবেই থেকে যান। বারান্দায় বেশ কজন এসে ভিড়েছেন। ভাবলাম, এ অবসরে ‘সরলা রহস্য’ উদ্ঘাটনের চেষ্টা করি। শাহ আবদুল করিমের ছেলে শাহ নুর জালাল বাবুলকে বসালাম ক্যামেরার সামনে। শুরু হয় কথাবার্তা। ‘আপনার মা সরলার সঙ্গে আপনার বাবার বিয়ে হয়েছে কত বছর বয়সে?’ ‘বাবার পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে, ১৯৫০ সালে তাঁর বিয়ে হয়। তাঁর বিয়ের ষোলো বছর পর আমার জন্ম হয়েছে। মা মারা যান ১৯৯০ সালে।’ ‘এর আগে আপনার বাবা একটা বিয়ে কর

Where did the leg

Image
মানুষের পা পড়েনি যেখানে Where did the leg Hidden in the ocean: the world's greatest mystery of Atlantis. Another unknown is the depth of the sea in the world. Atlantis found below in some parts of the mountains, everything has to understand how little is known of the world is unknown. Atlantis is on the brink of mystery-shore. Experts say millions of years ago, Atlantis was suddenly experiencing an earthquake. As a result, the whole country goes down in the water. Atalantise was precious minerals and crystals. Especially precious red. He was told it was a heavenly garden. This was heaven mountains, fertile plains, rivers and lakes. But lost in the vast sea to Atlantis. Very strange deep-sea environment. It is impossible to cool the ocean bottom. There is too much water pressure. The deeper you can go, the more the pressure increases. The sun does not reach deep beneath the sea. So naturally the bottom of the dark and mysterious. About 71 percent of Earth's surfa

বগালেক-কেওক্রাডংয়ে কী খাবেন, থাকবেন কোথায়

Image
Boga Lake-keokradam what to eat, where to stay বগালেক-কেওক্রাডংয়ে কী খাবেন, থাকবেন কোথায় বগালেক-কেওক্রাডং ঘুরে:  বান্দরবানের উত্তর-পূর্বের পাহাড়শ্রেণী মূলত ট্রেকারদের জন্য স্বর্গ। সব উঁচু চূড়া এ অঞ্চল ঘিরে। ট্রেকারদের দেখানো সেসব দুর্গম পথে হাঁটতে শুরু করেছেন শখের অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকরাও। শুধু পাহাড়ের টানে নয়, অসংখ্য ঝরনা ও জলপ্রপাতও টানে চুম্বকের মতো। প্রথমে দু’একজন ট্রেকারের আবদার মেটাতে তাই রুমা থেকে বগালেক, কেওক্রাডং অঞ্চলে শুরু হয় স্বল্প খরচে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা। খুব বেশিদিন আগের কথা নয়। বছর দশেকের মধ্যেই ঘটে গেছে সব। ২০ টাকার থাকা আর ৫০ টাকার খাওয়া তাই পর্যটকদের ভিড়ে গিয়ে ঠেকেছে ১৫০ টাকায়। পায়ে চলা জঙ্গলাকীর্ণ পাহাড়ি উঁচু-নিচু পথে পড়েছে যান্ত্রিক চাকার ছাপ। বদলে যাওয়া সেই বগালেক ও কেওক্রাডং পাহাড়ে থাকা-খাওয়া নিয়ে জেনে নেওয়া যাক কিছু তথ্য। রুমা যেহেতু বান্দরবানের একটি উপজেলা তাই সেখানে অল্প-বিস্তর থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা ছিলো আগে থেকেই। এখন সেটা বিস্তৃতি পেয়ে হয়েছে কিঞ্চিত উন্নত। মূল সমস্যা ছিলো অন্যতম পর্যটক আকর্ষণের বগালেক। পাহাড়ের ১২শ’ ফুট উচ্

রাত নেই থাইল্যান্ডের পা দেং গ্রামে!

Image
ঢাকা:  বনের গভীরে বসবাস করেও থাইল্যান্ডের পা দেং গ্রামবাসী একটি অসাধারণ বিকল্প শক্তির উৎস ব্যবহার করে তাদের বিদ্যুতের চাহিদা মেটাচ্ছেন। সৌর প্যানেল ও গোবরজাত বায়োগ্যাস ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের ঘর-বাড়িকে দিন-রাত আলোকিত করে রাখেন তারা। এতে সফল হওয়ার পর গ্রামটি এখন দেশটির গ্যাসের ওপর বেশি নির্ভরশীল মানুষকে জীবাশ্ম জ্বালানির এ পরিচ্ছন্ন শক্তিকে ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার আন্দোলনে নেমেছে। এক্ষেত্রে থাইল্যান্ডের জন্য সফলতা ও সুসংবাদেরও প্রতীক পা দেং গ্রামবাসী।   পা দেং গ্রামের বাসিন্দারা কাঠের বাড়িতে বসবাস করে থাকেন, যেগুলোর অধিকাংশই নানা ফলের গাছের ছায়ায় বেষ্টিত। ঘরে ঘরে পালিত হয় গরু, যার মলের চুলায় রান্না-বান্না চলে। সৌর শক্তি ও গোবরের বায়োগ্যাসে উৎপাদিত বিদ্যুতের প্যানেলও রয়েছে সব বাড়িতেই। ৪৪ বছর বয়সী উইসুট জানপারাপাই প্রথম গ্রামবাসী যিনি মল চুলার ব্যবহার শিখেছিলেন। তিনি বলেন, ‘মায়ানমারে থাকা আমাদের এক বন্ধু আমাদের জানান, এর ক্ষমতা ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথমে আমরা এটা বিশ্বাস করিনি’। থাইল্যান্ডের পশ্চিম সীমান্তের পা দেং গ্রামের পর্বতসারির পরেই মায়ানমারের অবস্থান। কি
Image
লিজবন, পর্তুগাল থেকে:    ইউরোপ থেকে ভারত যাওয়ার জলপথ আবিষ্কারের নায়ক  ভাস্কো দা গামা’র পর্তুগালে বাংলাদেশিদের বসতি স্থাপনের ইতিহাস খুব বেশি দিন আগের নয়। তবে যে অল্প সময়ে বসতি গড়ে উঠেছে, তার মধ্যেই শান্তিপ্রিয় অভিবাসী জনপদ হিসেবে এখানে দারুণ ভাবমূর্তি তৈরি করে ফেলেছেন বাংলাদেশিরা।  পর্তুগিজ মূলধারার সঙ্গে ঘনিষ্ট বাংলাদেশি কমিউনিটি নেতা, ক্ষমতাসীন সোশ্যালিস্ট পার্টির কাউন্সিলর রানা তসলিম উদ্দিন নিজের কমিউনিটির এই সুনামের কথা খুব গর্ব করেই বললেন বাংলানিউজকে। লিজবনের বাঙালি পাড়া মারটিম মনিজের কফি হাউসে শাহীন সাঈদ ও লিজবন ইন্টারন্যাশনাল বাংলা অ্যাসোসিয়েশনের মহিউদ্দিন সুমনকে সঙ্গে নিয়ে পড়ন্ত বিকেলে বাংলানিউজের সঙ্গে কথা বলছিলেন রানা। তিনি বলেন, ১৯৯০ সালে  প্রথম এথনিক কমিউনিটি হিসেবে পর্তুগালে বাংলাদেশিদের যাত্রা শুরু হলেও আশির দশকের শুরুর দিকে কয়েকজন বাংলাদেশি প্রথম এসেছিলেন পর্তুগালে। কিন্তু তাদের সবাই টিকেননি একসময়ের সাম্রাজ্য বিস্তারে বিশ্বাসী এই দেশটিতে। এদের মধ্যে মাত্র দু’জন বাংলাদেশি পর্তুগিজ নারী বিয়ে করে এখানে শুরু করেন বসতি স্থাপন।  রানা জানান, তিনি নিজে প্রথম লি

Who was naked Indian actresses

Image
Who was naked Indian actresses Bengali, and English Santali built gangora film was directed by Italian director Italo spineli . A Santali when her children got to suck, then a picture of a picture of him as a journalist. The film revolves around the story of the film. Santali mother played the lactation scene Priyanka Bose. The scene in front of the camera, if necessary, he unveiled urdhbanga. Detective byomakesa baksi film Swastika Mukherjee played almost naked. The criticism was low. Tanisa Chatterjee  Brett lee This is one more name to the list of Bengali actress vii. Q directed gandu film with co-star anubratara vii sayyadrsye was completely nude. He was diagnosed with organ top secret cameras. The "Cosmic Sex 'name had appeared naked in a film, Radhika apte

পৃথিবীর বিখ্যাত সেই ব্যাক্তিত্ব যারা চল্লিশ বছর বয়সের আগেই The world's most famous personalities who before the age of forty

Image
Let's introduce them to their success aikanadera, who is being considered as a future star. The influential business magazine Fortune has published a list of 40 business personality. The first three of these three IT or IT involvement. The lists are dominated by technology, more particular, online technology in young crew. This is the Fortune list of 11 people from the technology sector programs. Google founders Sergey Brin and Larry Page Age: Both 36-year-old Marital status: Married, both Educational Qualifications: Master's degree from both universities said. Yes, both of them are under the age of forty now, but there are two with the same resources. This is both the owner of 14 billion dollars. However, this year, one of the challenges that they face. Google antitrust investigation of the case facing. The United States and various countries of the world famous author of books they wanted to make an online library. With the establishment of the libra