সোনাংপেডেং, মেঘালয়
মেঘালয় রাজ্যের ডাউকির অসম্ভব সুন্দর একটি গ্রাম সোনাংপেডেং (অনেকে শ্নোনেংপেডেং লিখে থাকে) যা জৈন্তা হিলস জেলার অন্তর্গত। সোনাংপেডেং গ্রামটি শিলং থেকে ৯৫ কিলোমিটার এবং ডাউকি বর্ডার থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পাশেই পাথুরে নদী উমংগট, যার পানির রং ঘন সবুজ আর স্বচ্ছ। দিনের বেলা পাথুরে নদীতে মাছ ধরে, স্নোরকেলিং/রাফটিং/কায়াকিং/বোটিং আর স্বচ্ছ পানিতে গোছল করে দিনটি খুব ভাল ভাবেই পার করে দিতে পারবেন। রাতে এখানেই করতে পারেন ফায়ারক্যাম্প আর বারবিকিউ। ২য় দিন আসে পাশের বেশ কিছু ঝর্নাও চাইলে দেখতে পারেন। করতে পারবেন ট্রেকিং, জিপলাইনিং আরও অনেক কিছুই।
বোটে করে জলপ্রপাতের কাছাকাছি যাওয়া যাবে। বোটিংয়ের জন্য নির্ধারিত সময় সকাল দশটা থেকে বিকেল চারটা। অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট পরতে হবে। কায়াকিং এর জন্যে কায়াক ভাড়া পাওয়া যায়।
সম্ভাব্য খরচঃ
আপনি যদি বাজেট ট্রাভেলার হন এবং আপনার গ্রুপ যদি ৬ জনের হয় সেক্ষেত্রে একজনের সম্ভাব্য খরচ –
ঢাকা টু সিলেট – ২৮৫ টাকা ( ট্রেন)
সকালের নাস্তা – ৪০ টাকা
সিলেট টু তামাবিল – ১০০ টাকা
তামাবিল টু সোনাংপেডেং – ১৫০ টাকা
দুপুরের খাবার -১৫০ টাকা
কটেজ – ৩৫০ টাকা
রাতের খাবার – ১৫০ টাকা
সকালের নাস্তা – ৪০ টাকা
দুপুরের খাবার -১৫০ টাকা
তামাবিল টু সিলেট – ১০০ টাকা
রাতের খাবার – ১০০ টাকা
সিলেট টু ঢাকা – ২৮৫ টাকা ( ট্রেন)
অনান্য – ২০০ টাকা
সর্বমোটে – ২১০০ টাকা
সকালের নাস্তা – ৪০ টাকা
সিলেট টু তামাবিল – ১০০ টাকা
তামাবিল টু সোনাংপেডেং – ১৫০ টাকা
দুপুরের খাবার -১৫০ টাকা
কটেজ – ৩৫০ টাকা
রাতের খাবার – ১৫০ টাকা
সকালের নাস্তা – ৪০ টাকা
দুপুরের খাবার -১৫০ টাকা
তামাবিল টু সিলেট – ১০০ টাকা
রাতের খাবার – ১০০ টাকা
সিলেট টু ঢাকা – ২৮৫ টাকা ( ট্রেন)
অনান্য – ২০০ টাকা
সর্বমোটে – ২১০০ টাকা
ভিসাঃ
ভিসা না থাকলে – ভিসা ফ্রি ৬০০ টাকা (যদি ই-টোকেন ফ্রি পান) + ভ্রমন ট্যাক্স ৫০০ টাকা ।
কিভাবে যাবেনঃ
বাংলাদেশ থেকে যেতে হলে তামাবিল-ডাউকি পোর্টের ভিসা নিতে হবে। ডাউকি থেকে ট্যাক্সি যোগে সোনাংপেডেং যাওয়া যায়।
কোথায় থাকবেনঃ
থাকার জন্য রয়েছে দুই ধরনের ব্যবস্থা। কটেজে থাকলে ভাড়া পড়বে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ রুপি। আর তাঁবুতে থাকলে ৭০০ রুপি। এছাড়াও এখানে হোম স্টে এর ব্যবস্থা আছে।
Comments
Post a Comment