Where did the leg

মানুষের পা পড়েনি যেখানে
Where did the leg





Hidden in the ocean: the world's greatest mystery of Atlantis. Another unknown is the depth of the sea in the world. Atlantis found below in some parts of the mountains, everything has to understand how little is known of the world is unknown. Atlantis is on the brink of mystery-shore. Experts say millions of years ago, Atlantis was suddenly experiencing an earthquake. As a result, the whole country goes down in the water. Atalantise was precious minerals and crystals. Especially precious red. He was told it was a heavenly garden. This was heaven mountains, fertile plains, rivers and lakes. But lost in the vast sea to Atlantis. Very strange deep-sea environment. It is impossible to cool the ocean bottom. There is too much water pressure. The deeper you can go, the more the pressure increases. The sun does not reach deep beneath the sea. So naturally the bottom of the dark and mysterious. About 71 percent of Earth's surface is ocean. The depth of the ocean varies in different places. The average depth of four thousand meters of the sea. The vastness of the sea, even though it is very large compared to other natural environments, but relatively few have been uncovered as part of nature. Deep-sea production capacity is very low. Carbon synthesis is not possible without the light of the deep-sea moss or aquatic plants can not survive. If the bottom of the deep-sea fish Machai 00 meters. The higher parts of the water pressure, so that the animals live inside the body remains the same pressure. So, knowing is not the end of the inexhaustible mystery of the chest. This is increasing the speed of moving to learn more days. Searching for the unknown world now turn to win.

Snow-covered region: soil terrain, marubhami bottomless ocean waters and ice covered areas to attract the best. Movement of people in these areas is very low. The biggest part of the North and South Pole ice covered a wide range of regions. Two merui frigid south or north. However, there are differences. South Pole is relatively cold. In winter, temperatures of minus 70 degrees Celsius is the South Pole. Minus 5 degrees Celsius in summer. The average temperature is minus 51 degrees Celsius. Higher than the temperature of the North Pole. The winter of minus 43 degrees and minus 6 degrees Celsius in summer. The main reason for this difference is the level of the ice from the South Pole than the North Pole. There are very few parts of the sun's heat in the soil reach the South Pole Antarctic continent, or to hold the heat.



Almost 80 percent of the sunlight is reflected back to the thick layer of ice. As a result, there are more cold. The geographical area in Earth's polar regions in Greenland and the Antarctic continent, especially the mysterious, romancamandita space no longer exists. Here is forever young tusaracchadita high girisrngagulo Mountains. The polar regions warm or frigid zone of the border region covered with ice. And when the end of the frigid zone in the north to the south of the continents. Both north and south of the earth's axis is always half of the year the sun can be seen at all times of the day. And the rest of the night during the half year. When the North Pole, and the south in the night. North and South Pole at the two ends of the earth, the sea, the other a mahadesabestita seagirt continent. There are similarities between the two continents and the peculiar shape of the sea, and both are almost equal in size. The average depth of the North Pole and the South Pole average height is approximately equal to the continent.


Amazon: The Amazon forest is the lungs of millions mailajure range. As the world's biggest rain forest is not going to let him know the things that are coming out. Nowhere in the world's second forest plants and pranibaicitrya. Acknowledged experts. Amazon is so big that, in many places still have not met inside the chest. Only instead of the terrain, the river looked at the way that the amount is so low, it would seem, we do not know anything about the Amazon. Many tourists go there every year. Amazon to take the mystery out of the zoologist, botanist go there, they come to look at all of the new species. Of all places, where adventure is not a day before. That's why amajanake and learn to recognize the resources of the unknown and the unknown. The vast forests of the Amazon in South America is located in the flood zone have covered 70 million square kilometers of the Amazon. The humid climate of the area is 5.5 million square kilometers. 60% of the Amazon forest in Brazil, Peru and the rest of the 13% are Colombia, Venezuela, ikayedara, Bolivia, Guyana, Suriname and French Guiana.








সমুদ্রতলে লুকানো শহর : আটলান্টিস বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ রহস্যের একটি। সমুদ্রের গভীরে যেন রয়েছে অচেনা আরেকটি জগৎ। আটলান্টিসের নিচেই খুঁজে পাওয়া গেছে পর্বতমালার কিছু অংশ তাতেই বুঝে নেওয়া গেছে অজানা জগতের কত অল্পই চেনা হয়েছে। আটলান্টিস রহস্যের কূল-কিনারা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন লাখো বছর আগে, আটলান্টিস হঠাৎ ভূমিকম্পের সম্মুখীন হয়েছিল। ফলে পুরো দেশটা পানির নিচে চলে যায়। আটলান্টিসে মূল্যবান খনিজ পদার্থ এবং স্ফটিক ছিল। বিশেষত লাল রঙের বহু মূল্যবান। তখন বলা হতো এটি ছিল স্বর্গের একটি বাগান। এই স্বর্গ এ ছিল পর্বত, উর্বর সমভূমি, নদী, হ্রদ। কিন্তু হারিয়ে যাওয়া সেই আটলান্টিস এখন বিশাল সমুদ্র। গভীর সমুদ্রে পরিবেশ খুব অদ্ভুত। সমুদ্রের তলদেশ অসম্ভব ঠাণ্ডা। ওখানে পানির চাপও অত্যধিক। যত গভীরে যাওয়া যায়, চাপ ততই বাড়ে। সমুদ্রের গভীর তলদেশে সূর্যের আলো পৌঁছায় না। তাই স্বভাবতই এই তলদেশ অন্ধকার ও রহস্যময়। পৃথিবীর পৃষ্ঠদেশের প্রায় ৭১ শতাংশ হলো সমুদ্র। সমুদ্রের গভীরতা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম। সমুদ্রের গড় গভীরতা হলো চার হাজার মিটার। বিশালত্বের দিক থেকে যদিও সমুদ্র হলো অন্যান্য প্রাকৃতিক পরিবেশের তুলনায় খুব বড়, তবুও প্রকৃতির এই অংশ যেন তুলনামূলকভাবে কম উন্মোচিত হয়েছে। গভীর সমুদ্রের উৎপাদন ক্ষমতা খুবই কম। আলো ছাড়া সালোক সংশ্লেষণ সম্ভব হয় না বলে গভীর সমুদ্রে শ্যাওলা বা জলজ উদ্ভিদ বাঁচে না। ২০০ মিটারের তলার অংশের মাছই হলো গভীর সমুদ্রের মাছ। ওই অংশের পানির চাপ বেশি, তাই ওই অংশে বাস করা প্রাণীদের শরীরের ভিতরেও একই রকম চাপ থাকে। অফুরন্ত রহস্য বুকে তাই সমুদ্র নিয়ে জানার শেষ নেই। যতই দিন এগোচ্ছে এই জানার গতি বাড়ছে। এই অজানা জগতের খোঁজ এখন জয়ের পালা।

বরফে ঢাকা অঞ্চল : মাটির ভূখণ্ড, মরুভমি আর মহাসমুদ্রের অথই জলরাশির পর সেরা আকর্ষণ বরফে ঢাকা অঞ্চলগুলো। এসব অঞ্চলে মানুষের যাতায়াত খুবই কম। বরফে ঢাকা অঞ্চলগুলোর সবচেয়ে বড় অংশই উত্তর আর দক্ষিণ মেরুতে বিস্তৃত। দক্ষিণ বা উত্তর দুই মেরুই হিমশীতল। তবে এর মধ্যেও পার্থক্য আছে। তুলনামূলকভাবে দক্ষিণ মেরু বেশি ঠাণ্ডা। শীতকালে দক্ষিণ মেরুর তাপমাত্রা মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়ে যায়। গরমকালে মাইনাস ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গড় তাপমাত্রা মাইনাস ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উত্তর মেরুর তাপমাত্রা এর চেয়ে বেশি। সেখানে শীতকালে মাইনাস ৪৩ ডিগ্রি ও গরমকালে মাইনাস ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই পার্থক্যের মূল কারণ হলো দক্ষিণ মেরুর বরফের স্তর উত্তর মেরুর চেয়ে অনেক বেশি। এ জন্য সেখানে সূর্যের তাপের খুব কম অংশই দক্ষিণ মেরুর অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের মাটি পর্যন্ত পৌঁছায় বা সেই তাপ ধরে রাখতে পারে।
সূর্যতাপের প্রায় ৮০ শতাংশই পুরু বরফের স্তরে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যায়। ফলে সেখানে বেশি ঠাণ্ডা। ভূপৃষ্ঠে যত ভৌগোলিক অঞ্চল আছে তার মধ্যে মেরু অঞ্চলের মতো-বিশেষ করে গ্রিনল্যান্ড আর অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের রহস্যময়, রোমাঞ্চমণ্ডিত স্থান আর নেই। এখানে রয়েছে তরুণ পর্বতমালার চির তুষারাচ্ছাদিত সুউচ্চ গিরিশৃঙ্গগুলো। মেরু অঞ্চল বা হিমমণ্ডলের উষ্ণ সীমান্ত বরফে ঢাকা অঞ্চলের শুরু। উত্তরে আর দক্ষিণে মহাদেশগুলোর সীমানা শেষ হলেই হিমমণ্ডলের শুরু। বছরের অর্ধেক দিন এই মেরুরেখা দুটোর উত্তর আর দক্ষিণাঞ্চলে সবসময় সূর্য দেখা যায় অর্থাৎ সব সময়ই দিন। আর বাকি অর্ধেক বছর সব সময় রাত্রি। উত্তর মেরুতে যখন দিন, দক্ষিণে তখন রাত্রি। উত্তর আর দক্ষিণ মেরু পৃথিবীর দুই প্রান্তে অবস্থিত একটি মহাদেশবেষ্টিত সমুদ্র অপরটি সমুদ্রবেষ্টিত মহাদেশ। আকৃতিতে সমুদ্র আর মহাদেশ দুটোর মাঝে অদ্ভুত সাদৃশ্য আছে এবং আয়তনে দুটোই প্রায় সমান। উত্তর মেরু সাগরের গড় গভীরতা ও দক্ষিণ মেরু মহাদেশের গড় উচ্চতা প্রায় সমান।
আমাজন : লাখ লাখ মাইলজুড়ে বিস্তৃত আমাজন বনকে বলা হয় পৃথিবীর ফুসফুস। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই রেইন ফরেস্ট নিয়ে যতই দিন যাচ্ছে না জানার বিষয়গুলো যেন তত বেরিয়ে আসছে। এই বনের উদ্ভিদ ও প্রাণিবৈচিত্র্য পৃথিবীর দ্বিতীয় কোথাও নেই। বিশেষজ্ঞরাই স্বীকার করে নিয়েছেন। আমাজন এতই বিশাল যে, এর বুকের ভিতরের বহু জায়গাই আজো দেখা হয়নি। শুধু ভূখণ্ডের কথা বাদ দিয়ে, নদী পথের দিকে তাকালে সে পরিমাণ এতই কম হবে যে, মনে হবে, আমাজনের প্রায় কিছুই আমরা জানি না। প্রতি বছরই বহু পর্যটক সেখানে যায়। তবে আমাজনের রহস্য বের করে নিতে যেসব প্রাণিবিজ্ঞানী উদ্ভিদবিজ্ঞানী সেখানে যান তারা একেবারেই নতুন নতুন সব প্রজাতির সন্ধান নিয়ে আসে। এমন সব জায়গায় অ্যাডভেঞ্চার করা হয় যেখানে এর আগে কেউ কোনো দিন যায়নি। এজন্যই আমাজনকে বলা যায় চেনা এবং জানার মধ্যে অচেনা ও অজানার সম্ভার। দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদীবিধৌত অঞ্চলে অবস্থিত বিশাল বনভূমি এই আমাজন ছেয়ে আছে ৭০ লাখ বর্গকিলোমিটার। ৫৫ লাখ বর্গ কিলোমিটার এলাকাটি মূলত আর্দ্র জলবায়ু রয়েছে। আমাজন অরণ্য ৬০% রয়েছে ব্রাজিলে, ১৩% রয়েছে পেরুতে এবং বাকি অংশ রয়েছে কলম্বিয়া, ভেনিজুয়েলা, ইকয়েডর, বলিভিয়া, গায়ানা, সুরিনাম এবং ফরাসি গায়ানা।পৃথিবীজুড়ে যে রেইন ফরেস্ট তার অর্ধেকটাই এই অরণ্য নিজেই। নানান প্রজাতির বাসস্থান হিসেবে সমাদৃত এই আমাজন।


















Comments

Popular posts from this blog

আমাজান এর জঙ্গল----Amazon jungle

গ্রামের বাড়ি